গুগল কিভাবে কাজ করে ও গুগোল ব্রড কোর অ্যালগরিদম আপডেট ও তার প্রভাব

Last Updated on: 4th জুলাই 2021, 03:24 অপরাহ্ন

হ্যালো বন্ধুরা এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব গুগল কিভাবে কাজ করে ও গুগোল ব্রড অ্যালগরিদম আপডেট (Google Broad Core Algorithm)ও তার প্রভাব সম্পর্কে।আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ যদি গুগল এর কোনো ব্রড এলগোরিদম এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে বা আপনার ব্লগ এর ট্রাফিক কমে গিয়ে থাকে তাহলে আপনি ঠিক কি করবেন তার জন্য এই পোস্টটি উপযোগী।

বর্তমানে গুগোল বছরে বহু শত বার তার গুগোল অ্যালগরিদম আপডেট করে যার ফলে অনেক ওয়েব সাইটের অর্গানিক ট্রাফিক আর আর্নিং প্রভাবিত হয় বিশেষ করে যদি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর আর্নিং গুগল এডসেন্স এর দ্বারা হয়ে থাকে। বিগত কয়েক দিনে গুগোল এইরকমই কয়েকটি বিশেষ ব্রড কোর অ্যালগরিদম আপডেট করেছে যার ফলে সারা পৃথিবী জুড়ে অনেক ব্লগার ,ওয়েবসাইট মালিক যাদের ট্রাফিক গুগল সার্চ ইঞ্জিন এর উপরই নির্ভর করে তাদের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব গুগলের এই রকম কিছু আপডেটের জন্য আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কি করবেন যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক গুগল থেকে ঠিক বজায় থাকে।

গুগল কিভাবে কাজ করে?

এবার আসুন শুরু করা যাক গুগোল আলগোরিদিম আপডেট সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই আমাদের জেনে নিতে হবে গুগল কিভাবে কাজ করে গুগোল মূলত একটি সার্চ ইঞ্জিন যেখানে প্রতিনিয়ত লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইটের ডাটা আপডেট হতে থাকে। তাই দেখা যাক ঠিক ক ভাবে ধাপে ধাপে গুগল আমাদের সঠিক ওয়েবসাইট প্রদর্শন করে।

গুগল ক্রলিং ও গুগল বট

গুগলের অটোমেটিক ওয়েব ক্রলার বা গুগল বট ইন্টারনেটে উপলব্ধ এই সমস্ত ওয়েবসাইটগুলি ঘুরে ঘুরে কে প্রতিনিয়ত নিজেদের ইনডেক্সে বা ডেটাবেসে সঞ্চয় রাখে।

গুগল কিভাবে কাজ করে
গুগল কিভাবে কাজ করে

যখন কোন ইউজার, গুগল এ কোন সার্চ কোয়ারি বা কি ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে তখন গুগোল সবথেকে উপযোগী সার্চ রেজাল্ট /ওয়েবসাইট ইউজারকে সার্চ রেজাল্টে দেখায় নিজেদের ইনডেক্স থেকে।

গুগল ইন্ডেক্সিং কি ও তা কি ভাবে কাজ করে ?

গুগল কি ভাবে কাজ করে তা জানতে গেলে গুগল ইনডেক্সিং সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো।গুগল বট (Google Bot )যখন কোনো ওয়েবসাইট এ যায় তখন তার কন্টেন্ট,মেটা ট্যাগ,ইমেজ ,lang ট্যাগ দেখে ,নিজের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স,প্যাসেজ ইনডেক্সিং (Passage Indexing ),BERT এইসব অ্যাডভান্সড এলগোরিদম, ব্যাকলিংক এর সাহায্যে গুগল ঠিক বুজতে পারে ওয়েবসাইট টি আসলে কোন বিষয়ের উপর সেই হিসাবে নিজের ইনডেক্সিং সিস্টেম এ এটি সঞ্চয় করে রাখে আর সময়মতো সঠিক Search Query বিচার করে ব্যবহারকারীকে সেটি প্রদান করে।

ওয়েবসাইট লোডিং টাইম,ওয়েবসাইট অথরিটি এইগুলিও সঠিক ভাবে গুগলকে ভালো ওয়েবসাইট বাছাই করতে সাহায্য করে। গুগল তার ইনডেক্সিং ব্যাবস্থা কে একটি জটিল ডাটা স্ট্রাকচার (Data Structure )হিসাবে ধরে রাখে যাকে বলে inverted index. এই ইনডেক্স আবার নানা document ID তে ভাগ করা থাকে।

জুন ২০১০ সালে গুগল Caffeine indexing system নামে একটি আধুনিক ইনডেক্সিং সিস্টেম তৈরী হয় যাতে করে গুগল সর্বক্ষণ তার ইনডেক্সিং সিস্টেম কে আপডেট করে চলে যাতে করে আরো ভালো ফলাফল প্রদর্শিত হয়। কি অসাধারণ তাই না?

এখন যেহেতু গুগলের কাছে এই রকম প্রচুর ওয়েবসাইট উপলব্ধ আছে তাই কোন সময়ে কোন সার্চ কোয়ারি বা কি ওয়ার্ড আর এর জন্য কি ওয়েবসাইট সার্চ রেজাল্টে দেখানো হবে সেটি গুগল তার অভ্যন্তরীণ নানা জটিল গাণিতিক আর লজিকাল গুগল এলগোরিদম দ্বারা নির্ণয় করে যেটি গুগল কক্ষনো প্রকাশ করে না।

এর ফলে একসাথে অনেকগুলো ওয়েবসাইট পরস্পর প্রতিযোগিতায় নামে তাই আপনার ওয়েবসাইটটি কোন কিওয়ার্ডের জন্য গুগলের প্রথম পাতায় প্রথম রেজাল্ট দেখাবে কিনা এটি সম্পূর্ণ আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি এবং গুগলের অ্যালগরিদম এর উপর নির্ভর করে.

আপনি যদি খুব ভালো কনটেন্ট লিখেন আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম যদি কম হয় এবং আপনার ওয়েবসাইটটি কনটেন্ট যদি ইউজার পছন্দ করে সে ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পাতায় আসার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

তাই গুগলের যে সময় সময় নিজের এলগোরিদম আপডেট করে রাখা যাতে করে আপনাকে এসব থেকে উপযুক্ত আর সবথেকে ভালো ওয়েবসাইট তাদের সার্চ ইঞ্জিনে তারা দেখাতে পারে।

গুগল এর ইনডেক্স করা ডাটা কোথায় রাখা হয়?

গুগল পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো টেক কোম্পানি এর মধ্যে অন্যতম। তাই গুগল এর এই ইনডেক্স করা ডাটা রাখা হয় গুগল এর দ্বারা চালিত ডাটা সেন্টার এ।

গুগল এর ঠিক কয়টা ডাটা সেন্টার আছে তা নির্দিষ্ট করে বলা না গেলেও ,Gartner ২০১৬ এর হিসাব অনুযায়ী গুগল এর ডাটা সেন্টার এর সার্ভার এর সংখ্যা প্রায় ২.৫ মিলিয়ন। সারা পৃথিবী জুড়ে গুগল এর প্রায় ৩৭ এর উপর ডাটা সেন্টার ছড়িয়ে আছে যার মধ্যে আমেরিকাতেই আছে ১২টির বেশি।

রেগুলার আপডেট ,কোর এলগোরিদম আপডেট ও ব্রড কোর আলগোরিদিম আপডেট

এইবার আসি অ্যালগরিদম আপডেটে কোথায় গুগোল যে অ্যালগরিদম গুলি আপডেট করে সেগুলি মোটামুটি তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

রেগুলার আপডেট ,কোর এলগোরিদম আপডেট ও ব্রড কোর আলগোরিদিম আপডেট। এই আপডেট গুলির মধ্যে কোর এলগোরিদম আর রেগুলার এলগোরিদম গুলি প্রতিনিয়ত গুগল আপডেট করে থাকে কিন্তু এ ব্রড কোর এলগোরিদম আপডেট গুগল বছরে তিন থেকে চারবার করে থাকে। যদিও এর সঠিক কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তবে ব্রড কোর এলগোরিদম গুলি তার প্রভাব অনেক বেশি ফেলে।

বিগত কয়েকটি মাসে যদি গুগলের সার্চ রেজাল্ট চেক করা যায় তখন দেখা যাবে গুগোল দুইটি বড় বড় করে ব্রড কোর অ্যালগরিদম আপডেট জুন এবং জুলাই মাসে প্রকাশ করেছে যার ফলে পৃথিবী জুড়ে প্রায় সব ওয়েবসাইট তৈরি ট্রাফিক আর কিওয়ার্ড রাঙ্কিং কিছুটা হলেও প্রভাব পড়েছে।

গুগল ব্রড কোর এলগোরিদম আপডেট এ আপনার ওয়েবসাইট ট্রাফিক কমে গেলে কি করবেন ?

তাই যদি আপনার ওয়েবসাইটটি বা আপনার ব্লগ ব্রড কোর অ্যালগরিদম আপডেট এর দ্বারা প্রভাবিত হয় তাহলে আপনাকে নিচের কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।

প্রথমেই যদি গুগোল ব্রড কোর আলগরিদম আপডেটেড চরিত্র সম্পর্কে আমরা বিশ্লেষণ করি তখন আমরা সহজেই বুঝতে পারব যে এই ব্রড কোর আলগরিদম গুলি ধীরে কাজ করে ব্রড কোর আলগরিদম সম্পূর্ণভাবে প্রভাব ফেলতে ১৫ থেকে ২০ দিন সময় নেয় তাই আপনার ওয়েবসাইটটি যদি এই জুলাই ২০২১ ব্রড কোর গুগোল অ্যালগরিদমের দ্বারা প্রভাবিত হয় অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটটি ট্রাফিক যদি কমে যায় সেক্ষেত্রে চিন্তার কিছু নেই গুগলের অফিশিয়াল রিকমেন্ডেশন অনুযায়ী আপনাকে প্রথমে এই ১৫ দিন আপনার ওয়েবসাইটটি ট্রাফিক বাড়ল না কমল এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ হবে নজর রাখতে হবে এর জন্য আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যদি গুগল এনালিটিক্স এর উপর নজর রাখুন।

গুগল এনালিটিক্স এরপর আপনি যদি দেখেন যে আপনার ওয়েবসাইটটি ট্রাফিক কমে গিয়েছে বা বাড়া কমা করছে সেক্ষেত্রে আপনাকে সঙ্গে সঙ্গে কিছু করার দরকার নেই।

১৫ থেকে ২০ দিন অপেক্ষার পরেও যদি দেখেন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক কমে যাচ্ছে তখন আপনি নিশ্চিত ভাবে জানবেন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ এই কোর এলগোরিদম এর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। তখন আপনি আপনার ওয়েব সাইটের কনটেন্ট এর প্রতি নজর দিন।

যদি আপনার ব্লগে কীওয়ার্ড stuff (Keyword Stuffing) হয়ে থাকে যদি আপনার আপনার ব্লগে কনটেন্ট ভালোভাবে লিখে না থাকেন তবে সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিদিন ব্লকবুষ্টের কন্টেন্টগুলি ভালোভাবে লিখুন এবং সেগুলির অনপেজ এসইও এবং অফ পেজ এসইও ভালো করে করুন আপনার ওয়েবসাইটের নেভিগেশন লোডিং টাইম এই সমস্ত বিষয়গুলি ঠিক করে চেক করুন যাতে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের ওয়েব ভাইরাস বা যাতে আপনার ওয়েবসাইট পেজ এক্সপিরিয়েন্সের জন্য ভালোভাবে বিবেচিত হয়।

তারপর আপনারা ওয়েবসাইটগুলির ইন্টারনাল লিংক ভালোভাবে চেক করুন। আপনার ব্লগ পোষ্টে যদি কোন ছবি না থাকে তখন সে ক্ষেত্রে প্রতিটি ব্লগ পোস্ট ছবি / ইমেজ যুক্ত করুন এবং প্রতিটি ইমেজের অল্ট টেক্সট (ALT টেক্সট) ঠিক করে দিন কারণ ইমেজ এসইও আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য অনেক ভালো পরিমাণ অর্গানিক থেকে নিয়ে আসতে পারে। তাই এক্ষেত্রেধ্যান দিন।

এরপর আপনি আপনার ব্যাকলিংক প্রোফাইলটি আর একবার ভালো করে দেখুন যদি দেখেন যে আপনার ব্যাকলিংক প্রোফাইল গুলির মধ্যে অনেক লিংক কি ডিলিট হয়ে গিয়েছে বা স্পামি ব্যাকলিংক (Spammy ব্যাকলিংক) সে ক্ষেত্রে সমস্ত Spammy ব্যাকলিংকগুলিকে Google Disavow টুলের মাধ্যমে গুগোল সার্চ ইঞ্জিন থেকে বাদ দেবার রিকোয়েস্ট করুন।

এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে গুগোল ছাড়াও বিং ওয়েবমাস্টারে আপলোড করুন কারণ এক্ষেত্রে একটি কথা মনে রাখতে হবে যে যদি আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক জন্য শুধুমাত্র গুগোল এর উপর নির্ভর করে থাকেন সে ক্ষেত্রে যেকোনো বড় আলগরিদম আপডেট এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ট্রাফিক অত্যন্ত কম হয়ে যেতে পারে তাই শুধুমাত্র গুগলের উপরে নির্ভর না করে আপনি অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন যেমন বিং , ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিন গুলির উপর গুরুত্ব দিন।

এইগুলো আপনার অর্গানিক ট্রাফিক এর জন্য বেশ ভালো বিকল্প হতে পারে। এছাড়াও প্রতিনিয়তঃ আপনি আপনার ব্লগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া যে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টগুলি রয়েছে যেমন ফেসবুক টুইটার ,পিন্টারেস্ট ব্যবহার করুন কারণ সোশ্যাল মিডিয়া থেকেও ভালো মানের দেশে পাওয়া যায় যেগুলি গুগলের অ্যালগরিদম এর উপর নির্ভর করে না। Quora ব্যাবহার করুন।Quora তে সঠিক প্রশ্নের ভালো উত্তর দিয়ে আর সময়মতো আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লিংক দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট এ নিয়মিত ভালো ভিসিটর পেতে পারেন।

এছাড়াও আপনি আপনার ব্লগে ইমেইল লিস্ট বাড়ানোর জন্য ধ্যান দিন যাতে আপনার ব্লগের জন্য একটি ভালো মানের অডিয়েন্স লিস্ট আপনি তৈরি করতে পারেন যেটি ব্যবহার করে আপনি প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে ভালোমানের ট্রাফিক পেতে পারবেন এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে আপনার কাছে যদি ভালো মানের একটি ইমেইল লিস্টের অডিয়েন্স থাকে তাহলে কিন্তু আপনার গুগোল অ্যালগরিদম আপডেট এর ফলে ট্রাফিক কিছুটা কম হলেও এই ইমেইল লিস্ট ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ডাইরেক্ট ট্রাফিক অনেক বাড়াতে পারবেন এর জন্য আপনি কোন একটি ভালো ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার যেমন মেইলচিম্প (Mailchimp ),কনস্ট্যান্ট কন্টাক্ট (Constant Contact)ব্যাবহার করতে পারেন।

তাই গুগলের কোন অ্যালগরিদম ছোটখাটো বা ব্রড অ্যালগরিদম আপডেটের জন্য আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক কমে গেলেও চিন্তার কোন কারন নাই কারণ অনেক ক্ষেত্রেই যখন আবার গুগোল পরবর্তী কোর অ্যালগোরিদম আপডেট করবে পরবর্তী সময়ে আপনার ওয়েব সাইটের কনটেন্ট কোয়ালিটি এবং আপনার ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার যদি আপনি বজায় রাখতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনারা হারানো ট্রাফিক আপনি আবার ওই আপডেটএ ফিরে পেতে পারবেন তাই নিয়মিত পোস্ট করে যাওয়া অত্যন্ত জরুরী।

মনে রাখবেন গুগল সর্বদা তাজা কনটেন্ট এর উপর জোর দেয় তাই এই সমস্ত গুগোল অ্যালগোরিদম গুলি কথা মাথায় না রেখে আপনি আপনার কনটেন্ট এর কোয়ালিটি আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং টাইম এর উপর ধ্যান দেন ,একটি ভালো হোস্টিং কোম্পানি এইজন্য বাছুন ভালো cache প্লাগিন ইউজ করুন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট যদি ওয়ার্ডপ্রেসে য়ে থাকে।

এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য বা ব্লগের জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারেন আপনি আপনার ব্লগের কন্টেন্টগুলি সেখানে ভিডিও আকারে তৃপ পারেন সেক্ষেত্রে আপনার ইউটিউব থেকে একটি ভালো মানের অডিও সিডি তৈরী হয়ে যায় যার ফলে আপনি ইউটিউব থেকে নিয়মিত আপনার ভিজিটর আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য আনতে পারেন। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যদি অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল থাকে তো সে ক্ষেত্রে এই সমস্ত মাধ্যমগুলি আপনার আর্নিং এর জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

শেষ কথা: আশা করব ,গুগল কিভাবে কাজ করে ও গুগোল ব্রড কোর অ্যালগোরিদম আপডেট সম্পর্কে এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগটি কি এই গুগল ব্রড কোর এলগোরিদম এর আপডেট এর জন্য ট্রাফিক কমেছে না বেড়েছে নিচে কমেন্ট বক্সে ,কমেন্ট করে জানান। কোনভাবে ঘাবড়াবেন না।

ভালো করে কনটেন্ট লিখুন এবং নিয়মিত কাজ করে যান আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ট্রাফিক আবার বাড়বে এটি গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়। ধন্যবাদ।

সৌমিক ঘোষ

About সৌমিক ঘোষ

সৌমিক ঘোষ একজন ইন্টারনেট মার্কেটিং প্রফেশনাল, ব্লগার। তিনি ইন্টারনেট মার্কেটিং এ প্রায় ১২ বছর ধরে কাজ করছেন ।ব্লগিং ছাড়াও অবসর সময় এ গান শোনা তার একটি নেশা।

View all posts by সৌমিক ঘোষ →

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।