লিনাক্স কি,লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য,লিনাক্স কেন ব্যবহার করব ?

লিনাক্স কি,লিনাক্স কেন ব্যবহার করব

Last Updated on: 7th জুলাই 2021, 05:16 পূর্বাহ্ন

হ্যালো বন্ধুরা আজকের এই পোস্টে আমরা লিনাক্স কি,লিনাক্স কেন ব্যবহার করব,লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।

স্মার্ট ফোন থেকে শুরু করে সুপার কম্পিউটার ,ল্যাপটপ ,ইন্টারপ্রাইজ সার্ভারগুলো যখন চলে তখন তার মধ্যে একটি অপারেটিং সিস্টেমে এর দরকার হয়ে পড়ে যেটি কম্পিউটার এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার এর সাথে সফটওয়্যার এর সামঞ্জস্য বজায় রেখে কাজ করে। আর সি সব কারণের জন্যে আজ লিনাক্স অনিবার্য হয়ে উঠেছে।

অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে লিনাক্স নিয়ে আমাদের মনে প্রশ্নের শেষ নেই। আজ জেনে নেয়া যাক লিনাক্স সম্পর্কে সবকিছু।

লিনাক্স কি? লিনাক্স এর ইতিহাস

লিনাক্স মূলত একটি অপারেটিং সিস্টেম। উইন্ডোজ আইওএস এবং ম্যাক ওএসের মতই লিনাস একটি অপারেটিং সিস্টেম এটি পৃথিবীর অন্যতম একটি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমটি যেটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ব্যাক এন্ড হিসাবেও কাজ করে। আপনারা অনেকেই যখন আপনাদের এন্ড্রয়েড ফোন রুট করেছেন তারা হয়তো মোবাইল স্ক্রিন এ লিনাক্স কথাটি দেখে থাকবেন।

লিনাক্স উনিশশো নব্বই দশকে এটি প্রথম তৈরী করেন ফিনিশ সফটওয়্যার ডেভেলপার Linus Torvalds .লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর কোর ভার্সন টি (Version 1.0 ) তিনি ১৯৯৪ সালে রিলিজ করেন।এর পর বিভিন্ন সফটওয়্যার ডেভেলপার এর হাত ধরে আজকে এটি মহীরুহে পরিণত হয়েছে।

বর্তমানে এটি একটি অন্যতম জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে। ফোন থেকে শুরু করে থার্মোস্ট্যাট ,গাড়ি, রেফ্রিজারেটর বিভিন্ন গেমিং কনসোল ,স্মার্ট টিভি, সবক্ষেত্রেই আজ লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার হয়।

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্য:

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। সব লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম মূলত ৭ টি ভাগে বিভক্ত।

১. বুটলোডার

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম এর প্রথমটি হলো বুটলোডার। বুটলোডার হল এমন একটি সফটওয়্যার যেটি আপনার কম্পিউটার বা পিসি এর বুট প্রসেস/ সিস্টেম কে নিয়ন্ত্রণ করে।

২. অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল

কার্নেল লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের মূলত মস্তিক বলা যেতে পারে। কম্পিউটারের সিপিইউ এর মেমরি এবং বিভিন্ন পেরিফেরাল ডিভাইস কে নিয়ন্ত্রণ করে। কার্নেল মূলত মেমরি ম্যানেজমেন্ট ,ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট ও নানা সিস্টেম কলগুলি নিয়ন্ত্রণ করে।

৩. লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম শেল

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম শেল কে অনেকে কম্যান্ড লাইন ও বলে থাকেন। কম্পিউটার স্টার্ট হবার পরে টেক্সট কম্যান্ড এর সাহায্যে কম্পিউটারকে কাজের নির্দেশ দেয়া হয়। তবে বর্তমানে নানা গ্রাফিকাল ইউসার ইন্টারফেস (GUI) এসে যাবার ফলে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম শেল এর ব্যাবহার কমেছে। সব কাজ উইন্ডোস অপারেটিং সিস্টেম এর মতোই করা সহজ হয়ে যাচ্ছে।

আপনার কম্পিউটার একবার বুট হয়ে গেলে তার নানা ব্যাকগ্রাউন্ড সার্ভিসেস ও মাল্টিমিডিয়া ,প্রিন্টিং অপশন ,সিডিউলিং প্রসেস কে নিয়ন্ত্রণ করে. একবার বুটলোডার এর কাজ শেষ হওয়ার পর আপনার কম্পিউটারের বুট প্রসেস কে এগিয়ে নিয়ে যায়।

৪. গ্রাফিকাল সার্ভার
লিনাক্স এর সমস্ত ছবি ,গ্রাফিক্স রেন্ডার করার জন্য গ্রাফিকাল সার্ভার ব্যাবহার করা হয়। এটি কে বলা হয় X” বা “X-server”.

৫. ডেক্সটপ ইনভারমেন্ট

লিনাক্স সিস্টেম এ সরাসরি গ্রাফিকাল সার্ভার এর সাথে ইন্টারঅ্যাকশন করা যায় না। এর জন্য ব্যাবহার হয় ডেক্সটপ ইনভারমেন্ট। মূলত আপনার কম্পিউটারের মূল ইউজার ইন্টারফেস রূপে কাজ। বর্তমানে নানা লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এর বিভিন্ন রকম ডেক্সটপ ইনভারমেন্ট দেখতে পাওয়া যায়। তার মধ্যে জিনোম, KDE, Unity ,Cinnamon বেশ উল্লেখযোগ্য।ডেক্সটপ ইনভারমেন্ট এর সাথে সাধারণত বেশ কিছু গেম আর ওয়েব ব্রাউসার ইনস্টল করা থেকে।

৬. অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার

লিনাক্স ইনস্টল করার পর নানা কাজের জন্য দরকার পড়ে নানা সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন এই অ্যাপ্লিকেশন গুলি মূলত নানা এপ্লিকেশন স্টোরে থেকে সহজে পাওয়া যায়। অফিস প্রোডাক্টিভিটি,গেমস,নানা অডিও ভিডিও এন্টারটেন্টমেন্ট এপ্লিকেশন সব কিছুই মজুত থাকে এই সব
এপ্লিকেশন স্টোরে যার সাহায্যে আমরা সহজেই হাজারো হাজারো অ্যাপ ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে পারি।

লিনাক্স না উইন্ডোস কোনটি ভালো? লিনাক্স না উইন্ডোস কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত?

লিনাক্স না উইন্ডোস কোনটি ভালো এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন অনেকেই। তবে এর সরাসরি কোনো উত্তর হয় না। সবটাই নির্ভর করে আপনার প্রয়োজন আর চাহিদার উপরে।

আপনারা যদি একটু টেকস্যাভি হন এবং অযথা লাইসেন্সিং, সফটওয়্যার কেনার খরচ, নিরাপত্তা ও প্রাইভেসী সম্পর্কে বেশি সচেতন হন তবে লিনাক্স আপনাদের জন্য আদর্শ। লিনাক্স একটি ওপেনসোর্স সফটওয়্যার সিস্টেম। আপনি যে কোনো কম্পিউটার এবার যেকোনো ডিভাইসের লিনাক্স ইন্সটল করতে পারেন কোন খরচ ছাড়াই।

অপরদিকে মাইক্রোসফট উইন্ডোস একটি PROPEITARY অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফট কোম্পানি এর। যা ব্যাবহার করতে আপনাকে খরচ করতে হবে।

একটি উদাহরণ দেয়া যাক। লিনাক্স সার্ভার এবং উইন্ডোজ সার্ভার ২০১৭ এর উদাহরণ এখানে বলাযেতে পারে। একটি স্ট্যান্ডার্ড উইন্ডোজ সার্ভার ২০১৭ এডিশন কিনতে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৮৮২ মার্কিন ডলার। এটি সরাসরি মাইক্রোসফট থেকে কিনতে পারেন।

এরপরেও আপনাকে বিভিন্ন ওয়েব সার্ভার ,মেইল সার্ভার, ডাটাবেস ইত্যাদির জন্য আলাদা করতে খরচ করতে হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি লিনাক্স সার্ভার লাগাতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার সমস্তটাই ওপেনসোর্স তাই আপনার তেমন খরচ নেই। আপনি যদি একটু টেকস্যাভি হন তো আপনার পক্ষে লিনাক্স শ্রেষ্ঠ।

মাইক্রোসফট উইন্ডোস কোথায় সুবিধাজনক?

কিন্তু এখানে একটি কথা বলা দরকার আপনি যদি সাধারণ ইউজার হন তাহলে আপনারা কিন্তু উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম শ্রেষ্ঠ হতে পারে কারণ এখনও পর্যন্ত উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য বেশি সংখ্যক ব্যবহার হয় ইউজার ইন্টারফেস দারুন সহজ।

তাই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম অনেক জনপ্রিয়। তাই আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং সীমাবদ্ধতা কোথায়।

এছাড়া লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের আপনি নিজে ডেভেলপমেন্ট এর কাজে ব্যবহার করতে পারেন ও আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা অপরের সাথে খুবই সহজে শেয়ার করতে পারবেন। আপনি এই সোর্সকোড কে নিজের মতো মডিফাই করে ডিসট্রিবিউশন করে অন্যকে দিতে পারবেন কোন লাইসেন্সিং ফি বা কোন কপিরাইট ইস্যু ইত্যাদি ছাড়া।

এবার লিনাক্স এর কিছু জনপ্রিয় ডিস্টিবিউশন (Linux Distros) সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন ডিসট্রিবিউশন রয়েছে এই ডিসট্রিবিউশন মানে আপনি লিনাক্স এর কোন এডিশন ইউস করবেন সেটি কে বোঝায়। নতুনদের থেকে শুরু করে টেকস্যাভি ইউজারের জন্য বিভিন্ন ডিসট্রিবিউশন বাজারে আছে আর প্রতিদিন আসছে।

কয়েকটি জনপ্রিয় লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন হলো গুলির মধ্যে হল উল্লেখযোগ্য হলো ফেডোরা(Fedora) এলিমেন্টারি লিনাক্স (Elementary Linux ),উবুন্টু (Ubuntu), লিনাক্স মিন্ট (Linux Mint) ইত্যাদি।

বেশিরভাগ সময়ে লিনাক্স নিখরচায় ব্যাবহার করা গেলেও কিছু সময়ে কিছু ফী দিতে হয় যেমন যখন এন্টারপ্রাইস লিনাক্স সার্ভার বা রেডহ্যাট এন্টারপ্রাইস এডিশন ব্যাবহার করা হয় তার টেকনিকাল সাপোর্ট এর জন্য।

অনেক সময়ে দেখে যায় বিশেষ করে যারা নতুন শুরু করছে তাদের জন্য আগে লিনাক্স ইনস্টল করা একটু টেকনিকাল ব্যাপার ছিল কিন্তু বর্তমানে দিন পাল্টেছে।

এখন লিনাক্স ইনস্টল করা বা ব্যবহার অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে বেশিরভাগ লিনাক্স ডিস্ট্রো সিডি বা ডিভিডি বা ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভের সাহায্যে আমরা সরাসরি ইনস্টল করে নিতে পারিস পিসি তে।

এছাড়া রয়েছে নানা লাইভ লিনাক্স পিছনে যার সাহায্যে আপনারা অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল না করে শুধুমাত্র সিডি বা ডিভিডি থেকে বা পেনড্রাইভ থেকে চালিয়ে দেখে নিতে পারবেন যে এই অপারেটিং সিস্টেমটি আপনার উপযুক্ত কিনা আপনার উইন্ডোস সিস্টেম টিকে অক্ষুন্ন রেখে।

লিনাক্স এবং উইন্ডোজ এর পার্থক্য কি ?

খরচ এর পার্থক্য

লিনাক্স উইন্ডোজ এর মূল পার্থক্য হল এর খরচ। লিনাক্সএকটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম যেখানে আপনি এর বিভিন্ন ডিসট্রিবিউশন খুবই সহজে বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু অপর ক্ষেত্রে উইন্ডোজ একটি পেইড সিস্টেম যেখানে আপনাকে কি নির্দিষ্ট ফি এর মাধ্যমে মাইক্রোসফট এর থেকে কিনতে হবে।

অপারেটিং কার্নেল এর তফাৎ

লিনাক্স মনোলিথিক কার্নেলএর উপর ভিত্তি করে কাজ করে অনেক দ্রুত। অপরদিকে উইন্ডোজ মাইক্রো কার্নেল এর উপর কাজ করে তাই তুলনামূলক ভাবে কিছুটা ধীরে কাজ করে।

ফাইল সিস্টেম এর পার্থক্য

লিনাক্স এ সবকিছু ফাইল হিসাবে গণ্য হয় তা ইন্টারনাল ফাইল ফোল্ডার বা নানা পেরিফেরাল ডিভাইস মাউস কীওয়ার্ড যাই হোক না কেন। অপরদিকে উইন্ডোস এর ফাইল এর বিন্যাস ফোল্ডার আর ডিরেক্টরি নির্ভর।

সিকিউরিটি

উইন্ডোজ ব্যবহারকারী সংখ্যা প্রচুর হওয়ার কারণে এখানে বিভিন্ন হ্যাকার ভাইরাস অ্যাটাক ও বেশি থাকে তাই উইন্ডোজ এর জন্য ভালো এন্টিভাইরাস সল্যুশন ব্যাবহার করা খুব জরুরি।

লিনাক্স ওপেনসোর্স হওয়াতে এখানে নিরাপত্তা আর সুরক্ষা অনেক বেশি। এখানে ব্যাবহারকরি কম হওয়াতে ভাইরাস,স্প্যাম এর পরিমান অনেক কম। এছাড়া প্রাইভেসী এর বেলাতে লিনাক্স দারুন।উইন্ডোস এর ক্ষেত্রে অনেক সময় ডাটা লিক এর সম্ভবনা তৈরী হয়।

ডিভাইস কম্প্যাটিবিলিটি

ডিভাইস কম্প্যাটিবিলিটি এর দিক টিকে উইন্ডোস কিছুটা হইলেও এগিয়ে তার কারণ সিংহভাগ পিসি তে উইন্ডোস ব্যাবহার হওয়াতে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ডিভাইস নানা সংস্থা উইন্ডোস এর কথা ভেবেই হার্ডওয়্যার ডিভাইস তৈরী করেন।লিনাক্স এই ক্ষেত্রে একটু পিছিয়ে।

উইন্ডোজের অপারেটিং সিস্টেম বা ইউজার ইন্টারফেস এখনো খুবই সহজ সরল যেকোনো সহজ সরল ব্যবহারকারীকেই প্রলুব্ধ করে তাই যে প্রথম কম্পিউটার শিখছে তার কাছে উইন্ডোজ অনেক সহজ বলে মনে হয় অপরদিকে প্রথমদিকে লিনাক্স ব্যবহার করা অত সহজ নয় যতটা মনে হয় তবে বর্তমানে বিভিন্ন লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন যেমন উবুন্তু খুব সহজে ব্যবহার করতে লিনাক্স ব্যাবহার করতে দিচ্ছে সেটি খুবই প্রশংসনীয়।

বিশেষ উল্লেখযোগ্য : কালি লিনাক্স কি?

কালি লিনাক্স, লিনাক্স এর একটি বিশেষ ডিস্ট্রিবিউশন যেটি মূলত সাইবার সিকিউরিটি টুল ,নেটওয়ার্ক পেনিট্রেশন পরীক্ষার জন্য জন্য ব্যবহার হয়।

কালি লিনাক্স লিনাক্স এর মধ্যে প্রায় ৬০০ Pre-installed সিকিউরিটি টেস্টিং টুল রয়েছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো আর্মিটেজ যেটি একটি সাইবার অ্যাটাক মানেজমেন্ট টুল এছাড়া বিভিন্ন পোর্ট স্ক্যানার , পাসওয়ার্ড ট্র্যাকার অটোমেটিক SQL ইঞ্জেক্টর ইত্যাদিও থাকে। এই কালি লিনাক্স যারা এথিক্যাল হ্যাকিং এর সঙ্গে যুক্ত কিংবা সাইবার সিকিউরিটি প্রফেশনাল তাদের ক্ষেত্রে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ টুল।

কালি লিনাক্স মূলত ডেবিয়ান লিনাক্স ভিত্তিক একটি অপারেটিং সিস্টেম। এটি ইনস্টল করার জন্য দরকার সবার জন্য আপনার হার্ডডিস্ক এ ন্যূনতম ২০ জিবি স্পেস , ২ জিবি রাম ,বুটেবল সিডি ডিভিডি ড্রাইভ ইউএসবি ড্রাইভ দরকার এর আপনার ইন্টেল আই ৩ প্রসেসর থাকলে খুব ভালো হয়।

আশা করি লিনাক্স সম্পর্কে আপনারা কিছু জানতে পারলেন। লিনাক্স সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বাক্স এ কমেন্ট করতে ভুলবেন না আর পোস্ট ভালো লাগলে শেয়ার করে দেবেন প্লিজ।

সৌমিক ঘোষ

About সৌমিক ঘোষ

সৌমিক ঘোষ একজন ইন্টারনেট মার্কেটিং প্রফেশনাল, ব্লগার। তিনি ইন্টারনেট মার্কেটিং এ প্রায় ১২ বছর ধরে কাজ করছেন ।ব্লগিং ছাড়াও অবসর সময় এ গান শোনা তার একটি নেশা।

View all posts by সৌমিক ঘোষ →

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।