Last Updated on: 14th মে 2023, 08:11 পূর্বাহ্ন
হ্যালো বন্ধুরা আজকের এই পোস্টটিতে আমরা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে আলোচনা করবো। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বর্তমান পেশার জগতে একটি দারুন বিষয়। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে হলে কোন বিষয় নিয়ে পড়তে হবে জেনে নিন। কিন্তু অনেকের ইচ্ছা থাকলেও সঠিক প্রশিক্ষণ আর তথ্যের অভাবের জন্য সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়. আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্যই।
এবার আসুন জেনে নিন এই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে বিশদে।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?
সহজ কোথায় বলতে গেলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন একটি বিষয় যেখানে ক্লায়েন্ট বা কোম্পানি এর চাহিদা বুঝে ,একটি সফটওয়্যার কম্পিউটার প্রোগ্রাম তৈরী করা হয় যেটি সেই চাহিদা পূরণ করবে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাপারটি অনেক ব্যাপক। নানা ভাবে এর নানা বিষয়ে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাবহার করা হয়।
উদহারণ হিসাবে বলতে গেলে আমরা দৈনন্দিন জীবনে যে সব মিডিয়া প্লেয়ার ব্যাবহার করি সুগুলি যেমন একরকম সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ফসল তেমনি নাসার মহাকাশ বিজ্ঞান এ মঙ্গল গ্রহে নাম ল্যান্ডরোভার কেও নিয়ন্ত্রণ করতেও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর দরকার হয়ে পড়ে।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কি যোগ্যতা প্রয়োজন ? কি ভাবে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবেন ?
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে গেলে প্রথম থেকেই কিছু বিষয় মাথায় ঢুকিয়ে নিতে হবে। বিষয়গুলি নিচে একে একে আলোচনা করলাম।
১.প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে শিখুন
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে শেখা অত্যন্ত জরুরি। একজন ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে হলে তাকে ভালো প্রোগ্রামার হতে হবেই। এর জন্য এক বা একাদিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে এ আপনার দক্ষতা দরকার।যত বেশি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে আপনি জানবেন পেশা হিসাবে আপনার কাছে এটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে এর মধ্যে নিচের গুলি শেখা দরকার :
Python
JavaScript
C#
C++
Ruby
Java
এর মধ্যে Python,জাভাস্ক্রিপ্ট,CSS ,HTML আপনাকে জেনে রাখতে হবে। কোনো বেসিক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজে এগুলি অনেক ব্যাবহার হয়। এছাড়া ডাটা সাইন্স আর মেশিন লার্নিং ,আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্ষেত্রেও Python,R এর ব্যাবহার অনেক।
আর যেহেতু সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কোর তথ্যপ্রযুক্তি এর মধ্যে পরে তাই এর জন্য বিষয় গুলি সবসময় আপডেট হতে থাকে। তাই আজকে আপনি যদি কোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে এর একটি ভার্সন শিখলেন,সেটি আবারো কিছুদিন পরে আপডেট হলে শিখে নিতে হবে। তাই এই পরিবর্তন এর সাথে আপনাকে মানিয়ে নিতে হবে।
২.কম্পিউটার সাইন্স বা কম্পিউটার এপ্লিকেশন এ ব্যাচেলর বা মাস্টার ডিগ্রী থাকা আবশ্যক
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য কম্পিউটার সাইন্স বা কম্পিউটার এপ্লিকেশন এ ব্যাচেলর বা মাস্টার ডিগ্রী থাকা আবশ্যক।কথাটা ১০০% কার্যকারী।আপনি হয়তো কোনো স্বল্পকালীন কম্পিউটার কোর্স করে শখের প্রোগ্রামার হতে পারেন।কিন্তু বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে ভালো পদে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে গেলে আপনাকে ডাটা স্ট্রাকচার,কম্পিউটার এলগোরিদম,ডাটাবেস এই সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে যা কম্পিউটার সাইন্স না পড়লে জানা বা তার প্রয়োগ করা মুশকিল। তাই আজ দেখা যায় গুগল,মাইক্রোসফট এর মতো কোম্পানি তে যারা ভারত ,বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পান তারা IIT থেকে পাস্ করা প্রফেশনাল।
এবার দুইজন ভারতীয় নামজাদা টেকনোলজি ব্যাক্তিত্ব এর নাম করা যাক যারা সফটওয়্যার তথা তথ্যপ্রযুক্তির দুনিয়াতে বেশ জনপ্রিয়।
উদহারণ হিসাবে গুগল এর সিইও সুন্দর পিচাই যেমন। তিনি IIT মাদ্রাজ থেকে metallurgical engineering. এর ডিগ্রী করে পরে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে MS ডিগ্রী শেষ করে আজ গুগল এর প্রধান কার্যকর্তা।
মাইক্রোসফট এর সিইও সত্য নাদেল্লা আবার মানিপাল ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি থেকে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী করেন ১৯৮৮ সালে। এরপর তিনি ১৯৯০ সালে University of Wisconsin–Milwaukee থেকে MS ডিগ্রী শেষ করেন।
তাই বুঝছেন তো প্রথাগত ডিগ্রী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য বেশ জরুরি।
আরো পড়ুন: সেরা ছবি এডিট করার সফটওয়্যার
৩.কোডিং এর প্রাকটিক্যাল ব্যাবহার
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং একটি এপ্লিকেশন ভিত্তিক বিষয় হওয়াতে প্রথাগত ডিগ্রী এর পরেও জরুরি প্রজেক্ট ওয়ার্ক অনেক জরুরি। ক্লায়েন্ট প্রজেক্ট এর নানা মডিউলে কোডিং এর ব্যাবহার ,ফ্রীলান্স নানা প্রজেক্ট এর কাজ এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ যা প্রোগ্রামার হিসাবে আপনার অভিজ্ঞতটা অনেক শক্ত করে দেয় যা দৈনিন্দিন কাজে অনেক জরুরি।
ইন্টারনেট এ এই রকম অনেক ওয়েবসাইট কাছে যেমন StackOverflow ,CodinGame, CodeWars যেগুলি আপনার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর দক্ষতা অনেক বাড়িয়ে দেয় সঠিক ব্যাবহার এর মাধ্যমে।
৪.অন্য প্রোগ্রামার এর কোডিং পড়ুন আর অনুশীলন করুন
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং আর কোডিং এর জন্য অনেক সময় অন্য প্রোগ্রামার বা কোডারদের করা কোডিং দেখতে আর তার থেকে শেখা বেশ জরুরি। এমন অনেক প্রজেক্ট আর কঠিন বিষয় আছে যা ইন্টারনেট বা কোনো ভাবে পাওয়া যায় না। তখন অনেক রিসার্চ করে অন্য প্রোগ্রামার এর কোডিং থেকে তা মোডিফাই করে ব্যাবহার করতে হয় নিজের প্রয়োজন মতো। অব্যশই অন্যের থেকে কোড কপি করা উচিত নয় কখনো তবে তার থেকে লজিক সহ অনেক কিছু শেখা যেতেই পারে। এই রকম একটি ওয়েবসাইট হলো গিটহাব যেখান থেকে আপনি অনেক কোডিং আর থেকেই তার ডকুমেন্টেশন পাওয়া যায়।
আরো পড়ুন :কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য কি
৫.সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং সংক্রান্ত কমিউনিটি তে যুক্ত হন
ইন্টারনেট বা অনলাইন এ অনেক অনলাইন ফোরাম আছে যেখান এই বিষয়ে আলোচনা হয় আর ওয়ান অভিজ্ঞ সফটওয়্যার কোডার তাদের মতামত ব্যাক্ত করেন। এই রকম কমিউনিটি তে আপনি যুক্ত হয়ে যান। এখানে সময় সময় নানা প্রতিযোগিতা ,meetup ,অনলাইন ওয়েবিনার হয়ে থাকে যেগুলি আপনি যোগ দিয়ে বেশ ভালো জ্ঞান অর্জন অর্থে পারেন আর ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে নানা খবর সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।
Hashnode,The Cafe.Apple Developer Forums.এই রকম কিছু ভালো প্রোগ্রামিং ফোরাম যেখানে আপনি আপনার নানা বিষয় যেমন জাভা,আপেল ,Xcode, APP Frameworks, System frameworks, Core Os,সম্পর্কে জানতে পারেন।পঠন সম্পর্কে জানতে হলে Bytes. এ যুক্ত হতে পারেন যেখানে মেম্বার সংখ্যা প্রায় 400K .
৬.ইন্টারভিউ এর জন্য তৈরী হন
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য ভালো জব পেতে গেলে খালি ভালো কোডিং জানলেই হবে না নিজের স্কিল কে ইন্টারভিউ এর জন্য ঘষে মেঝে প্রস্তুত করতে হবে। এর জন্য দরকার সুন্দর রেসুমে ,ভালো কথা বলা আর প্রেসেন্টেশন এর দক্ষতা। আর কোনো সিনিয়র পজিশন এর জন্য জব apply করলে টীম ম্যানেজ করার ক্ষমতা থাকায় বেশ জরুরি। তা এই সব এর জন্য ভালো করে প্রস্তুত হতেই নিন.দরকার হলে mockup ইন্টারভিউ দিন। ইন্টারনেট এ আজকাল অনেক ওয়েবসাইট কাছে যেগুলি আপনাকে mockup ইন্টারভিউ সেশন করতে দেয়।
উদহারণ হিসাবে https://www.pramp.com/ বেশ দারুন এখানে আপনি ফ্রি ডাটা স্ট্রাকচার,সিস্টেম ডিসাইন সহ C ,C ++,Ruby ,PHP ,Go ,পাইথন সম্পর্কে ইন্টারভিউ সেশন এ যুক্ত হতে পারেন।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পদের এর প্রকার
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং অনেক বড় বিষয় তবে মোটামুটি ভাবে এইগুই কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় :
১.Principal Software Engineer
প্রিন্সিপাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মূলত প্রজেক্ট স্কেলিং আর প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ দেখেন।একজন প্রিন্সিপাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারএর অধীনে অনেক জুনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার থাকেন যারা মূলত বেসিক লেভেল এ কোডিং এর কাজটা দেখেন।
প্রিন্সিপাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য মোটামুটি ৭-৮ বছর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসাবে প্রিন্সিপাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর মাস্টার ডিগ্রী থাকে হবে আর তাকে হবে প্রফেশনাল সার্টিফিকেশন।
আমাজন এ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করতে যেমন লাগে AWS Certified Developer certification,মাইক্রোসফট এর জন্য Azure AI Engineer Associate,ওরাকল এর জুন The Oracle Certified Professional MySQL সার্টিফিকেশন যা করতে লাগে ২৪৫ মার্কিন ডলার। মাইক্রোসফট এর The Azure Fundamentals certification কোর্স এর খরচ ১৬৫ মার্কিন ডলার এর সার্টিফিকেশন কোর্স এর পরীক্ষা দিতে লাগে প্রায় আড়াই ঘন্টা মতো। একজন প্রিন্সিপাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন বার্ষিক ১ লক্ষ্য মার্কিন ডলার এর বেশি হতে পারে।
২.জুনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
জুনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রা মূলত এন্ট্রি লেভেল কাজ করেন। মূলত এরা সফটওয়্যার ডিসাইন,সফটওয়্যার ডিসাইন ,ডিবাগিং ,মডিউলে তৈরী এই সব বিষয়ে কাজ করেন। জুনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করতে লাগে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যাচেলর ডিগ্রী। বার্ষিক বেতন হয় প্রায় ৭০-৮০ হাজার মার্কিন ডলার।
এবার আসি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলে ঠিক কি ভাবে ধাপে ধাপে এগোতে হবে:
উচ্চমাধ্যমিক ১০+২ তে অংক ,পদার্থবিদ্যা,রসায়ন নিয়ে পড়ার এর পর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য পড়তে গেলে আপনার কাছে মূলত দুইটি রাস্তা আছে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিপ্লোমা কোর্স আর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিগ্রী কোর্স। বেশিরভাগ ডিপ্লোমা কোর্স এর মেহেদি ২ বছর আর ডিগ্রী কোর্স এর মেয়াদ ৩ থেকে ৪ বছরের হয়। পশ্চিমবঙ্গ থেকে JEE এর মাধ্যমে BE বা বা.B.TECH এ ভর্তির মাধ্যমে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যেতে পারে। এছাড়া BCA বা B.SC IT ৩ বছরের কোর্সও করতে পারেন।
ব্যাচেলর কোষে কোর্স পড়ার পর মাস্টার ডিগ্রী বা MCA কোর্স করে নিজের যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে নেয়া যেতে পারে।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য ভালো কিছু কলেজ
ভারতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জুন এস অনেক সরকারি আর বেসরকারি কলেজ আর ইনস্টিটিউশন আছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো :
National Institute of Technology (NIT), Kurukshetra
NIT, Durgapur
Amity University, Gurgaon
BITS Pilani
পড়ার খরচ বছরে ৩০-৪০ হাজার টাকার মধ্যে ঘোরাফেরা করে সব থাকা খাওয়া সহ। অনেক ব্যাঙ্ক আজকাল স্টাডি লোন ও দিয়ে থাকে। তাই চিন্তার কোনো কারণ নেই।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর পর চাকরির সুযোগ
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পর চাকরির সুযোগ হিসাবে দেশ বিদেশে অনেক আছে. দেশের মধ্যে বড় বড় IT কোম্পানি যেমন TCS ,IBM ,Accenture এ অনেক ভালো মানের চাকরি পাওয়া যায়। অনেক সময় কলেজ ক্যাম্পাসিং থেকে এই সুযোগ চলে আসে কোর্স করতে করতেই। তাই ভালো ভাবে কোর্স /ডিগ্রী শেষ করলে চাকরির অভাব হয় না।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত?
ভারতে চাকরির শুরুতে ৩-৪ লক্ষ টাকা বার্ষিক বেতন আশা করা যেতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন মাসে প্রায় ৯৫০০ মার্কিন ডলার হতে পারে।তবে কোম্পানি আর শহর হিসাবে এর তারতম্য হতে পারে। বিদেশে গেলে বেতনের পরিমান আরো অনেক বেশি তো বটেই। এর পর ফ্রীল্যানসিং এর সুযোগ অনেক থাকে আরো বেশি ইনকাম এর জন্য।
শেষ কথা :সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে পোস্ট আপনার ভালো লাগলো আশা করি। আরো কিছু জানতে চাইলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।