Last Updated on: 12th সেপ্টেম্বর 2021, 06:41 পূর্বাহ্ন
হ্যালো বন্ধুরা আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব ল্যাপটপ কি ,ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ,ল্যাপটপ এর সুবিধা অসুবিধা এবং তার নানা প্রয়োগ সম্পর্কে।
তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
সূচিপত্র
ল্যাপটপ কি ?
উইকিপিডিয়া এর সংজ্ঞা অনুসারে ল্যাপটপ হলো একটি ছোট পোর্টেবল কম্পিউটার অথবা নোটবুক কম্পিউটার যার মধ্যে স্ক্রিন এবং আলফানিউমেরিক কিবোর্ড ইন্টিগ্রেটেড রয়েছে।
বর্তমানকালে ল্যাপটপ প্রচুর ব্যবহার হচ্ছে। প্রধানত ডেক্সটপ কম্পিউটারের থেকে ল্যাপটপ আজ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মূলত তার পোর্টেবিলিটি এবং অসাধারণ কর্ম দক্ষতার কারণে।
পড়াশোনা থেকে খেলাধুলা ওয়েব ব্রাউজিং মাল্টিমিডিয়া,গেমিং , দৈনিক টুকিটাকি সমস্ত কাজ আজ মানুষ ল্যাপটপ দিয়ে করতেই বেশি পছন্দ করেন। ল্যাপটপ এর ব্যাবহার আজ শুধু আর বিসনেস বা প্রফেশনাল ক্ষেত্রে আটকে নেই।
বরং আজ ল্যাপটপ ব্যাবহারে আজ আমাদের বাড়ির ছোট বড়ো সকলেই দক্ষ হয়ে উঠেছে তা সাধারণ মুদির দোকানের হিসাব ই হোক বা আমাজন থেকে অনলাইন অর্ডার সব জায়গাতেই আজ ল্যাপটপ এর জয় জয়কার।
ল্যাপটপ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:
এবারে আসুন ল্যাপটপের ইতিহাস সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক সংক্ষেপে। ল্যাপটপের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে গেলে প্রথমেই পিছিয়ে যেতে হয় ১৯৭৫ সালে। ১৯৭৫ সালে আইবিএমের তৈরী আইবিএম ৫১০০ মডেলটি ছিল দুনিয়ায় প্রথম তৈরি হওয়া একটি ল্যাপটপ।
যদিও এটি বর্তমান ল্যাপটপের মত এত অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত ছিল না তবু ল্যাপটপে ইতিহাসে এই ডিভাইসটি প্রথম পোর্টেবল কম্পিউটার সেট হিসেবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করে।
পরবর্তীকালে ১৯৮৭ সালে Hewlett Packard এইচপি কোম্পানির ল্যাপটপ ভেকট্রা পোর্টেবল সি এস (Vectra Portable CS )ল্যাপটপ টি প্রথম বাজারে আসে যেটির মধ্যে সাড়ে তিন ইঞ্চি ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ ব্যবহারের সুবিধা প্রথম বাজারে আসে যার মেমোরির ধারণ ক্ষমতা ছিল ১.৪৪ মেগাবাইট।
এরপরে ধীরে ধীরে ল্যাপটপের না খুব পরিবর্তন এবং বিবর্তন ঘটে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০০২ সালে তশিবা কোম্পানির তৈরি তশিবা পর্তেজ ২০০০ (Toshiba Portege 2000) মডেল সেই সময়কার সবচেয়ে পাতলা ল্যাপটপ বলে চিহ্ন ছিল এর মধ্যেই প্রথম ১.৮ ইঞ্চির হার্ডড্রাইভ দেয়া হয়।
এই রকম নানা রকম পরিবর্তনের হাত ধরেই বর্তমানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ল্যাপটপ আজ বাজারে প্রচলিত যার মধ্যে ইন্টেল থেকে শুরু করে প্রসেসর নানারকম উন্নত গ্রাফিকস কার্ড ,মাল্টিটাস্কিং ক্ষমতা, উন্নত ব্যাটারি লাইফ এবং দুই থেকে চার টেরাবাইট পর্যন্ত স্টোরেজঃ আজ যে কোন সাধারণ ল্যাপটপের মধ্যে পাওয়া দেখতে পাওয়া যায়।
ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায়
এবার আসুন আমরা এক নজরে দেখে নিই ল্যাপটপ দিয়ে আজ আমরি কি কি করতে পারি। ল্যাপটপ দিয়ে আমাদের নানারকম কাজ করতে সুবিধা হয় যেগুলো নিজের তালিকায় আমরা একটি পর একটি দিয়ে গেলাম।
অ্যাসাইনমেন্ট এ ল্যাপটপ এর ব্যাবহার
প্রথমত আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হন তবে ল্যাপটপ আপনার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিভাইস বিভিন্ন রকম অ্যাসাইনমেন্ট থেকে শুরু করে অনলাইন বিভিন্ন রকম ক্লাস রিমোট ডেক্সটপ ভার্চুয়াল ক্লাসরুম সমস্তকিছুই আপনি যেকোন জায়গায় বসে আপনার ল্যাপটপ থেকে করে নিতে পারবেন এছাড়া বিভিন্ন নোট, গ্রুপ প্রজেক্ট, ভার্চুয়াল কনফারেন্স ,ইন্টারনেট কলিং করতে পারেন।
ভিডিও অডিও কলিং
আজকাল ইন্টারনেট মানুষ একে অপরের সঙ্গে ভিডিও কল অথবা অডিও কল এর সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখে তা সে জমকলি হোক কিংবা স্কাইপ কলের মাধ্যমে হোক না কেন এই ল্যাপটপ এসে যাওয়ার ফলে আপনাকে যেকোনো জায়গায় বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে ফোনে কথা বলা কিংবা ভিডিও কল করা আজ সবই সম্ভব যার ফলে আপনার অতিরিক্ত ফোনের চার্জ বেজে যায় এবং আপনি মাসিক যে ইন্টারনেটের বিল প্রদান করেন সেই বাজেটের মধ্যেই আপনি আপনার যাবতীয় কথাবার্তা এবং যোগাযোগ সেরে নিতে পারেন।
গ্রাফিক্সের কাজ
আজ ল্যাপটপ এর মধ্যেই রয়েছে উন্নত প্রযুক্তির ইন্টেল বা AMDএর নানা প্রসেসর এছাড়া আপনারা ADDON কার্ড ব্যাবহার করেও আপনারা ল্যাপটপের মধ্যে নানারকম গ্রাফিক্সের কাজ,এডিটিং সেরে নিতে পারেন আপনাকে আর দীর্ঘক্ষন আপনার ডেক্সটপ কম্পিউটারের সাথে বসে থাকতে হয় না।
আপনারা যদি ট্রাভেল ব্লগার বা Youtuber হন তাহলে আপনার জন্য ল্যাপটপ এর মতো জরুরি ডিভাইস এর দুটো হয় না। এডিটিং থেকে কনটেন্ট পাবলিশিং সবই আপনি ল্যাপটপ থেকে করে নিতে পারবেন।
শিক্ষামূলক ভিডিও
এছাড়া আপনি যদি স্টুডেন্ট ধন বিভিন্ন ফিল্ম এবং ভিডিও ক্লিপ আজ আপনারা ল্যাপটপের মাধ্যমে দেখে নিতে পারেন আর এই কাজের জন্য বিভিন্ন অনলাইন স্ট্রিমিং সার্ভিস থেকে শুরু করে ইউটিউব ভিডিও, ইনস্টাগ্রাম সমস্ত কিছুই আজ আমরা আপনাদের ল্যাপটপ থেকে দেখে নিতে পারেন।
কনটেন্ট রাইটিং
আপনারা যদি কনটেন্ট রাইটার বা লেখালেখির কাজ করে থাকেন সেক্ষেত্রে বা ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য আপনাদের কাছে ল্যাপটপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে কোন রাইটিং অ্যাসাইনমেন্ট হোক ,আজ আপনারা আজকে থেকে নিয়ে অনলাইনে বসে তাদের সুবিধা মত যে কোন সময় আপনারা কনটেন্ট লিখে আপনাদের ক্লায়েন্টদের কাছে পাঠিয়ে দিতে পারেন আপনাদের ল্যাপটপ এর সাহায্যে।
আজ ইন্টারনেট এর নানা সার্ভিস যেমন গুগল ড্রাইভ থেকে শুরু করে ইমেইল ব্যবহার করে আপনারা এই সমস্ত লেখা গুলি কোনগুলি আপনাদের ক্লায়েন্টের সাথে শেয়ার করতে পারেন যেকোন সময়।
ওয়েবসাইট মেনটেনেন্স /ব্লোগ্গিং
আজ বহু মানুষই ইন্টারনেটের নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরি করেন এবং সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করেন। আজ ইন্টারনেটের জগতে একটি ওয়েবসাইট মার্কেটিং একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার ব্যবসা ছোট হোক বা বড় ফ্রিল্যান্সার হন কিংবা ব্লগার পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে বসে আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে ম্যানেজ করতে পারেন আপনার ল্যাপটপ দিয়ে।
তা আপনার কাছে একটি ল্যাপটপ থাকলে আপনি যে কোন সময় আপনার ব্যবসা বা অনলাইন ইন্টার্নেট মারকেটিং যাবতীয় কাজ আপনার ল্যাপটপ দিয়ে দেখে নিতে পারেন। আপনি ব্লোগ্গিং করলে আপনার ল্যাপটপ থেকেই আপনার ব্লগ পাবলিশিং থেকে শুরু করে তার যাবতীয় কাজ এডসেন্স ,এনালিটিক্স সব কিছু করে নিতে পারেন অনায়াসেই। আর ব্লোগ্গিং এর জন্য ল্যাপটপ আজ কাল ২০-২৫ হাজার তাকেই আজকাল আপনারা পেয়ে যাবেন।
ব্যাংকিং সিস্টেমে ল্যাপটপ
ব্যাংকিং সিস্টেমে ল্যাপটপ আজ যে জরুরি হয়ে পড়েছে। আপনি যদি ব্যাংক, লোন, অনলাইন লেনদেন সম্পর্কে কোনো কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কাছে একটি ল্যাপটপ থাকলে আমি সহজেই আপনার ব্যাংকিং সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ যেমন ব্যাংকিং একাউন্ট চেক ,মানিট্রান্সফার সমস্ত কিছু আজ আপনারা ল্যাপটপ দেখে নিতে পারবেন তাই এক্ষেত্রে আপনাদের সময় এবং অর্থ সাশ্রয় ঘটে।
অধিক স্টোরেজ
আজকাল সকলেরই অতিরিক্ত স্টোরেজে দরকার হয়ে পড়ে তাই আপনার কাছে একটি ভালো মানের ল্যাপটপ থাকলে আপনার সহজেই আপনাদের যাবতীয় ফাইল ফোল্ডার গুলি আপনাদের ল্যাপটপ এর মধ্যেই দিতে পারেন এজন্য আপনাদের আরো অধিক তো কোন হার্ডডিস্ক পোর্টেবল মেমরিকার্ড এর পিছনে খরচ করতে হয় না।
গেমিং এ ল্যাপটপ
গেমিং আজ অনেকেই ভালোবাসেন। তাই শুধুমাত্র গেম খেলার জন্য আজকাল অনেক ভালো ল্যাপটপ বেরিয়ে গেছে। জনপ্রিয় অনলাইন গেম যেমন পাবজি, জিটিএ ,এ সমস্ত উচ্চ প্রযুক্তির গেমগুলি আজ আপনারা আপনাদের হাই কনফিগারেশন ল্যাপটপের মাধ্যমে খেলে নিতে পারেন তাই আপনাকে এর জন্য আলাদা করে কোনো ডেক্সটপ সিস্টেম কিনতে হয় না।
ল্যাপটপ এর সুবিধা
এবারে আসুন ল্যাপটপের কয়েকটি সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করি।
মবিলিটি /পোর্টেবিলিটি
আগেই বলেছি ল্যাপটপ একটি পোর্টেবল কম্পিউটার ডিভাইস তাই আপনি এই আপনার ল্যাপটপ থেকে যেখানে খুশি আপনার সঙ্গে নিয়েযেতে পারেন। আপনার কাছে যদি একটি ভাল মানের ইন্টারনেট কানেকশন পকেট রাউটার ,ইন্টারনেট dongle ,বা আপনার ফোন থাকে তবে সহজেই যেকোন জায়গা থেকে আমাদের ল্যাপটপ চালাতে পারবেন ইন্টারনেট এর সাথে।
ল্যাপটপ এ অধিক ক্ষমতা
ল্যাপটপ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ কম্পিউটার ডিভাইস যার ফলে এর মধ্যেই ইন্টিগ্রেটেড ক্যামেরা থেকে শুরু করে টাচস্ক্রিন ল্যাপটপ ,মাউস প্যাড, কিবোর্ড সব কিছু থাকে তাই আপনাকে আলাদা করে মাউস কিবোর্ড ওয়েব ক্যামের জন্য খরচ করতে হয় না আপনার ল্যাপটপ দিয়েই আপনি যাবতীয় অন্যান্য কাজগুলি করে নিতে পারেন।
আজকালের ল্যাপটপ এর মধ্যেই ইন্টিগ্রেটেড ওয়াইফাই কানেক্টিভিটি অসুবিধা থাকে যার ফলে আপনি যে কোন জায়গায় বসে ওয়াইফাই কানেকশন ব্যাবহার করে আপনারা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন যার ফলে আপনাদের কাজের অনেক সুবিধা হয় আপনাকে আর আলাদা করে কোনো অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করতে হয় না।
বিদ্যুৎ ছাড়া ব্যবহার
বিদ্যুৎ ছাড়া আপনারা ডেস্কটপ কম্পিউটার চালাতে পারবেন না। কিন্তু ল্যাপটপ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি আলাদা। ল্যাপটপের মধ্যে থাকা ব্যাটারি একবার চার্জ দিলে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা সময় আপনাকে ব্যাকআপ দিয়ে থাকে যার ফলে আপনার এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকলেও আপনি ৫-৬ ঘন্টার জন্য কোন বিদ্যুৎ ছাড়াই আপনাদের ল্যাপটপের ব্যাটারির মাধ্যমে যাবতীয় কাজ পেতে পারেন সে ক্ষেত্রে কোনো জরুরি কাজের জন্য এটি একটি খুবই উল্লেখযোগ্য বিষয়।
ল্যাপটপের অসুবিধা
ফেলিক্সিবিলিটির অভাব
এবার ল্যাপটপে কিছু অসুবিধা সম্পর্কে দেখে নেয়া যাক। ল্যাপটপের যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তবে কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেমন ল্যাপটপ মূলত একটি ব্যান্ড প্রডাক্ট এবং এখানে সমস্ত কিছু আগে থেকে আপনার জন্য দেয়া থাকে তাই আপনি যদি মনে করেন যে আপনি অ্যাসেম্বল ডেক্সটপ কম্পিউটারের মত বিভিন্ন পার্টস কিনে ল্যাপটপ তৈরি করবেন বা ল্যাপটপ রক্ষণাবেক্ষণ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাদের একটু অসুবিধা হতে পারে কারণ ল্যাপটপের ব্র্যান্ড হিসেবে আলাদা আলাদা ভাবে তৈরি অনেক সময় আমাদের নির্দিষ্ট ব্যান্ড ছাড়া অন্য কোন ব্র্যান্ডের হার্ডওয়ার আপনাদের ল্যাপটপের মধ্যে লাগালে আপনাদের ল্যাপটপটি আগের মতো নাও চলতে পারে তাই এক্ষেত্রে অ্যাসেম্বল ডেস্কটপ কম্পিউটারের মত এই ফ্লেক্সিবিলিটি ল্যাপটপে পাওয়া যায় না।
ব্যাটারি লাইফ
ল্যাপটপ যেহেতু ব্যাটারী তে চলে তাই অনেক সময় ঠিকঠাক ব্যাটারি ব্যাকআপ না পাওয়ার কারণে অনেক জরুরি কাজ আটকে যেতে পারে তাই এর ব্যাটারি নির্ভরতা সম্পর্কে কিছু সংশয় থেকেই যায়।
ল্যাপটপের দাম
ল্যাপটপের দাম আজও তুলনামূলকভাবে ডেক্সটপের থেকে কিছুটা বেশি তাই কম বাজেটের মধ্যে যদি আপনার কোন কম্পিউটার ডিভাইস চাই কিন্তু ডেস্কটপ একটু এগিয়ে এবং ল্যাপটপ একটু বেশি দামের জন্য একটু পিছিয়ে তো বটেই। তবে আশা করা যায় প্রযুক্তির সহজলভ্যতার সাথে সাথে ল্যাপটপের দাম একদিন ডেক্সটপ এর থেকেও অনেক কমে যাবে ও সকলেই সেটি আরো বেশি করে ব্যাবহার করতে পারবে।
শেষ কথা :তো আশা করি আজকের এই ল্যাপটপ কি ,ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ,ল্যাপটপ এর সুবিধা অসুবিধা পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলো পোস্টটি ভালো লাগলে নিচে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন আর বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কত জিবি রেম হলে ভালো হবে এবং কোর আই কত হলে ভালো হবে