বিটকয়েন কি ? বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ?

বিটকয়েন কি

Last Updated on: 15th অক্টোবর 2021, 08:59 পূর্বাহ্ন

হ্যালো বন্ধুরা আজ এই পোস্টে আমরা বিটকয়েন কি ,বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ ,বিটকয়েন কোন কোন দেশে বৈধ সেই সম্পর্কে বিশদে আলোচনা করব।

বিটকয়েন হল আসলে একটি ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সী।

এই বিশাল জনপ্রিয় ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সীকে অনেকে ডিসেন্ত্রালাইজড কারেন্সি বলেও মনে করেন। এই কয়েন বা কারেন্সী কে তৈরি করেছে তার সম্পর্কে আজও স্পষ্ট ভাবে কিছু জানা যায় না।

তবে মনেকরা হয় সাতোশি নাকামোতো ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে এটি প্রথম বিটকয়েন চালু করেন।

তবে বিটকয়েন এর প্রতিষ্ঠাতা আসলে কে এসম্পর্কে কোন অকাট্য তথ্য আজও ঠিক ভাবে পাওয়া যায়নি।

বিটকয়েন সম্পর্কে কিছু জরুরি বিষয় :

যাই হোক বিটকয়েন অন্যান্য প্রথাগত মুদ্রা তুলনায় অনলাইন ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে অনেক কম খরচে হয়ে যায় এবং অনেকের মতে এই বিটকয়েন টেকনোলজি অন্যান্য অনলাইন লেনদেনের থেকে অনেক সুরক্ষিত।

তবে বিটকয়েন যেহেতু একটি ডিসেন্ত্রালাইজড ডিজিটাল মুদ্রা কোন দেশের সরকার কোন ব্যক্তি বা কোন প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না কোন কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ না থাকার কারণে অনেক দেশেই এই কয়েন আজও অবৈধ বলে গণ্য করা হয় এবং এই বিটকয়েন এই লেনদেনের ক্ষেত্রে যথেষ্ট পরিমাণ ধোঁয়াশা আজও অনেক দেশে রয়েছে।

বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ?

না বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন ,বিটকয়েন মাইনিং সম্পূর্ণ অবৈধ। ২০১৭ সালের ২৪ শে ডিসেম্বরের একটি সার্কুলার এ সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশের সমস্ত ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সমস্ত রকম কোন ভার্চুয়াল কারেন্সি বিটকয়েন এর ট্রেডিং, মাইনিং থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে। তাই কোন মতেই বাংলাদেশের বিটকয়েন বা যেকোন ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমান সময় পর্যন্ত বৈধ নয়।

সে বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম অন্যান্য যে কোনো ডিজিটাল কারেন্সী হোক না কেন। এইভাবে থাকা সত্ত্বেও অন্যান্য অসদুপায় ছদ্মনামে বিটকয়েনের ট্রানজেকশন এর সঙ্গে জড়িত থাকে তবে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য জরিমানা এবং শাস্তি তার জন্য আজও বহাল।

ভারতে বিটকয়েন বৈধ নাকি অবৈধ ?

উদাহরণস্বরূপ ভারতে কথা বলা যেতে পারে। ভারতে ২০১৮ সালে ভারতে প্রথমে ক্রিপ্টোকারেন্সিতথা বপ বিটকয়েন এর লেনদেনকে সম্পূর্ণ অবৈধ এবং সমস্ত আর্থিক সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যেগুলি বিটকয়েন সাহায্য করবে তাদের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলেন কিন্তু তারপরে ২০২০ সালের মার্চ এ মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আদেশের ভারতবর্ষে বিটকয়েনের লেনদেন সম্পর্কে এই নিষেধাজ্ঞা উঠে যায়।

কিন্তু তবুও বর্তমানে বিটকয়েন লেনদেনের ক্ষেত্রে কোনো সুস্পষ্ট আইন এখনো ভারতবর্ষে চালু নেই।

এর মানে তাই নয় যে বিটকয়েনে লেনদেন ভারতবর্ষে অবৈধ শুধু এইটি মাথায় রাখতে হবে যে বিটকয়েনে লেনদেন ভারতবর্ষে অবৈধ না হলেও বর্তমানে কোন কেন্দ্রীয় সরকার বা কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান এ দেখভাল বা তদারকি করে না কিন্তু আশা করা যাচ্ছে ভবিষ্যতে ভারতবর্ষের কেন্দ্রীয় সরকার অন্যান্য অনেক দেশ যেখানে বিটকয়েন বর্তমানে অবৈধ সেই সমস্ত দেশেও বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার বৈধ বলে পরিচিত হবে। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সী তে বিনিয়োগ করার আগে যেকোনো ক্রিপ্টোকারেন্সী ট্রেডিং প্লাটফর্ম তার কাস্টমারদের বৈধ পরিচিতি (KYC) জমা দিতে বলে।

তার পরেই এখানে কোনো ট্রেডিং শুরু করা যায়।

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে ?

এইবারে জেনে নেওয়া যাক বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে সেই সম্পর্কে। বিটকয়েন মূলত কাজ করে ব্লক চেন টেকনোলজি এর উপর ভিত্তি করে।

ব্লকচেইন গুলোকে গুলি ব্লকের সমষ্টি বলে ধরা যেতে পারে এই ব্লগগুলির মধ্যেই বিভিন্ন রকমের অনলাইন লেনদেন হয়ে থাকে। এই বিভিন্ন ব্লক গুলির মধ্যে থাকে বিভিন্ন বিটকয়েন এর বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট কি যার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় জটিল গাণিতিক আলগোরিদিম আর বিটকয়েন এর মূল বিষয়।

এই পাবলিক কি অন্যরকম ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে যেখানে যে কেউ কারোর পাবলিক কি ব্যবহার করে বিটকয়েন পাঠাতে পারে এই প্রাইভেট কি আবার ব্যাংকের এটিএম . পিন এর সঙ্গে তুলনা করে দিতে পারে।

বিটকয়েন Peer-to-Peer টেকনোলজি ব্যবহার করে ইনস্ট্যান্ট পেমেন্ট করতে পারে।

তবে বিটকয়েনের সংখ্যা কিন্তু সীমিত। সর্বমোট মোট ২১ মিলিয়ন ই বিটকয়েন মাইনিং হতে পারে যার মধ্যে সেপ্টেম্বর ২০২১ এর মধ্যে ১৮.৮ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইনিং করা হয়ে গেছে শুধুমাত্র ২.২৫ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করতে বাকি।

বিটকয়েন এর দাম কত? ১ বিটকয়েন সমান কত টাকা?

বিটকয়েন এর দাম সবসময়ই বাড়ে কমে। এই পোস্ট লেখাকালীন ১ বিটকয়েন এর দাম প্রায় ৫০৮৬৭৭৭.৮০ বাংলাদেশী টাকা।

বিটকয়েন মাইনিং কি?

এবার আসি বিটকয়েন মাইনিং বলতে কী বোঝায়। বিটকয়েন মাইনিং মূলত নতুন বিটকয়েন তৈরি করার একটি জটিল প্রক্রিয়া যার মধ্যে খুবই শক্তিশালী কম্পিউটার তার প্রসেসিং শক্তি ব্যবহার করে জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধান করে নতুন বিটকয়েন তৈরি করে. বিভিন্ন রকম বিটকয়েন ট্রানজেকশনএর জন্য বিটকয়েন মাইনিং অত্যন্ত জরুরী। বিটকয়েন মাইনিং মূলত দুইটি পর্যায়ে হয়।

মূলত প্রথম প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে যখন এক বা একাধিক শক্তিশালী কম্পিউটার জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধান করে বিটকয়েন নেটওয়ার্কে রাখে ও নতুন বিটকয়েন তৈরি হয় এবং দ্বিতীয়তো এই জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধানের ফলে বিটকয়েন পেমেন্ট নেটওয়ার্কের একজনের থেকে অন্যজনের লেনদেন সময় যখন কেউ একজন বিটকয়েন কে পাঠায় তখন থেকে এই বিটকয়েনের অনলাইন বিটকয়েন ট্রানসিশন এর সময় বিটকয়েন মাইনিং টেকনোলজি ব্যবহার করে এই আর্থিক লেনদেনের বৈধ সম্পর্কে নিশ্চিত করে। বিটকয়েন মাইনিং বর্তমান অনেক জনপ্রিয় হচ্ছে।

অনেকেই আজকাল শক্তিশালী কম্পিউটার এর মাধ্যমে বিটকয়েন বা অন্য ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সী মাইনিং এ লেগে পড়েছেন।কেউ কেউ তো এটি কে একটি ফুল টাইম আর্নিং বা রোজগারের উপায় হিসাবেও ব্যাবহার করছেন। উদহারণ হিসাবে ভারতের Ishaan Thakur আর তার বোনের কথা বলা যেতে পারে যারা মোটে ১৪ আর ৯ বছর বয়সেই মাসে প্রায় ৩০০০০ ডলার ক্রিপ্টোকারেন্সী মাইনিং থেকে রোজগার করছেন।
কি অবাক কান্ড তাই না? একবার ভাবুন !

বিটকয়েন এত জনপ্রিয় কেন ?

এবার জেনে নেওয়া যাক বিটকয়েন এত জনপ্রিয় কেন।

বিটকয়েন কেন এতটা জনপ্রিয় তার কিছু জরুরী কারণ রয়েছে।

বিটকয়েন কোন সেন্টার বা কেন্দ্রীয় অথরিটি কেন্দ্রীয় সংস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়

প্রথমত কয়েন কোন সেন্টার বা কেন্দ্রীয় অথরিটি কেন্দ্রীয় সংস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয় যার ফলে কোন লেনদেন সময় ক্ষেত্রে এটি অনেক সুরক্ষিত সহজ এবং সস্তা যেখানে যে আর্থিক ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে ব্যাংক অনেক বেশি টাকা ট্রানজেকশন ফি /লেনদেনের জন্য চার্জ দাবি করে সেখানে বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্যাপ্টেন্সি ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে এই চার্জ অনেক কম অনেক ক্ষেত্রে থাকেই না।

বিটকয়েনের দামের ওঠানামা

বিটকয়েনের দামের ওঠানামা অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কয়েন বা অন্য কিছু করেন সেক্ষেত্রে দামে ওঠানামা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা তাই এটি প্রায় একটি শেয়ার মার্কেটের মতই অনেকে ইনভেস্টমেন্টের আইসিটি দেখেন যার ফলে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মধ্যে যারা লেনদেন করেন তারা অনেক কম দামে বিটকয়েন কিনে অনেক বেশি দামে বিক্রি করেন যার ফলে খুবই কম সময়ের মধ্যে অনেক প্রফিট হয় তাই অন্যান্য ইনভেস্টমেন্ট এক্ষেত্রে যেখানে মাসের পর মাস বছরের পর বছর ভালো রিটার্ন পাওয়ার জন্য সেকেন্ডে বিটকয়েন ইনভেস্ট করে এবং সঠিক সময় বিনিয়োগ করে কম সময়ে ভালো পরিমাণ লাভ বিটকয়েন থেকে পাওয়া যায়। যেটি অন্য যেকোনো ইনভেস্টমেন্ট এর জন্য প্রায় অসম্ভব ব্যাপার।

জালিয়াতি এর ভয় নেই

অনলাইন বিটকয়েন এক্ষেত্রে অনলাইন জালিয়াতি প্রায় হয় না বললেই চলে কারন j2 বিটকয়েনের খুবই সুরক্ষিত ব্লক চেন টেকনোলজি এর উপর কাজ করে তা এখানে ট্রানজেকশন লেনদেনকৃত অর্থ খুবই খুবই সুরক্ষিত।

বিটকয়েন কোন কোন দেশে বৈধ

এবার জেনে নিই বিটকয়েন কোন কোন দেশে বৈধ।

এল সালভেদরের

বিটকয়েন অনেক দেশে বৈধ হলেও প্রথমেই নাম করে দেবোরে এল সালভেদরের কথা। এটি প্রথম একটি দেশ যেটি বিটকয়েন কে বৈধ ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে বর্তমানে গণ্য করছে এবং দেশের যেকোন অনলাইন পেমেন্ট এর ক্ষেত্রেই বৈধ করেছে।
এল সালভাদর এর প্রথম একটি দেশ যেখানে বিটকয়েন সম্পূর্ণরূপে একটি বৈধ কারেন্সিজ গণ্য করা হয় প্রেসিডেন্ট নাই বুকেলে এই বিটকয়েন কে সমস্ত রকম পেমেন্টের ক্ষেত্রে জন্য এবং বৈধ বলে মেনে নিয়েছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে বিটকয়েন অনেক অনেক ক্ষেত্রেই বৈধ বলে গণ্য হচ্ছে যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিটকয়েনের লেনদেন সম্পর্কে বেশ কড়া পদক্ষেপ বা পড়ার নিয়ম রয়েছে যেখানে প্রতিটি বিটকয়েন ট্রানজেকশন ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রিজারি এর গাইডলাইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

কানাডা

কানাডা তে বিটকয়েন কে একটি বৈধ হিসেবে গণ্য করা হয় বিটকয়েন থেকে পাওয়া ইনকাম করা এতে বিজনেস ইনকাম বলে গণ্য হয় এবং সেখানে এই বিটকয়েন থেকে পাওয়া ইনকামের উপর ট্যাক্স দিতে হয়।

অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়াতেও বিটকয়েন অস্ট্রেলিয়ান ট্যাক্স জোন অফিস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং এটা অন্য কোন ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স এর মতই এর ট্যাক্স পেমেন্ট দিতে হয়।

ভারত

বিটকয়েন এ লেনদেন অবৈধ নয় তবে বিটকয়েন বা এই রকম ক্রিপ্টোকারেন্সী এর জন্য কোনো কেন্দ্রীয় সরকারি নিয়ন্ত্রণ এখনো নেই।

কোন দেশে বিটকয়েন বৈধ নয়

যদিও বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা তুমুল তবু এমন পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যেখানে বিটকয়েন এখনো পর্যন্ত বৈধ কারেন্সি লেনদেনের বন্ধ করা হয় না।

চীন

প্রথমেই নামটি হলো চীন।চিনে বিটকয়েন্স লেনদেন সম্পূর্ণরূপে অবৈধ ব্যাংক এবং নানা রকম আর্থিক সংস্থা আইনের ব্যবহার থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকার জন্য চীনের সরকারের নির্দেশ বিটকয়েন মাইনিং চীনে অবৈধ রূপে গণ্য করা হয়।

রাশিয়া

রাশিয়াতেও বিটকয়েন অবৈধ এবং এখানে বিটকয়েন মাইনিং বিটকয়েন সংক্রান্ত যেকোনো সার্ভিস অবৈধ। .

এছাড়া কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, বলিভিয়া ,কলম্বিয়া,নেপাল,পাকিস্তান এই সব দেশেও বিটকয়েন অবৈধ।

শেষ কথা :

যদিও বিটকয়েন বা অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সী আজ অনেক ক্ষেত্রেই সেই ভাবে মর্যাদা পাইনি তবে অদূর ভবিষতে বিটকয়েন এর সম্ভবনা অনেক আছে। নতুন যুগের বিনিয়োগ তথা ডিজিটাল লেনদেন এর দিশারী হয়ে উঠার সম্ভবনা বেশ ভালো। আশা করি পোস্ট ভালো লাগলো। আপনার বিটকয়েন সম্পর্কে মতামত কি ? নিচে কমেন্ট বাক্স এ জানাবেন প্লিজ।

সৌমিক ঘোষ

About সৌমিক ঘোষ

সৌমিক ঘোষ একজন ইন্টারনেট মার্কেটিং প্রফেশনাল, ব্লগার। তিনি ইন্টারনেট মার্কেটিং এ প্রায় ১৪ বছর ধরে কাজ করছেন ।ব্লগিং ছাড়াও অবসর সময় এ গান শোনা তার একটি নেশা। | দেখুন LinkedIn প্রোফাইল

View all posts by সৌমিক ঘোষ →

2 Comments on “বিটকয়েন কি ? বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ?”

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।